ক্লিনিক্যাল নিউরোলজি

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস।

এটা মস্তিষ্কের ক্ষয়জনিত রোগ। ব্রেনের কতগুলো অংশ আছে যেমন সাবস্টেনশিয়া নায়াগ্রা, ব্যাসাল গ্যাংলিয়া। এই রোগের ক্ষেত্রে কিছু কিছু কেমিক্যাল যেমন ডোপামিন, এসিট্যালকুলিন যদি কমে যায়, তখন এই রোগ বেশি পরিলক্ষিত হয়। বয়স যখন ৬০–৬৫–এর বেশি হয়, তখন দেখা দেয়। এই রোগের ফলে যখন নিউরোট্রান্সমিটার, এসিট্যালকুলিন অথবা ডোপামিন কমে যায়, তখন হাত–পা কাঁপা শুরু হয়। এ রকম হলে রোগী দাঁড়িয়ে থাকতে পারেন না। হাতের মাংস, পায়ের মাংস শক্ত হয়ে যায়। ডোপামিন কমের কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়। মানসিক পরিবর্তন হয়। উত্তেজনা বেড়ে যায়। অবসাদ দেখা দেয়। এ রোগ থেকে পরিত্রাণ পেতে আমাদের সচেতন হতে হবে। নিয়মিত হাঁটাচলা করতে হবে, ব্যায়াম করতে হবে। রোগের শুরুতেই চিকিৎসা নিতে হবে।

বিশ্ব পারকিনসন্স দিবস উপলক্ষে ১৫, ১৬ তারিখের দিকে চারজন রোগীকে ফ্রি ডিবিএস চিকিৎসা দেওয়া হবে। যে চিকিৎসা করতে বিদেশে ১৯–২০ লাখ টাকা লাগে।